বাংলা গল্প
জ্ঞানচক্ষু – আশাপূর্ণা দেবী
- আশাপূর্ণা দেবীর লেখা জ্ঞানচক্ষু গল্পের – বাংলা অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর
- তপনের মনে লেখক হওয়ার বাসনা জাগল কেন ?
ANS:- লেখক নতুন মেসোমশাইকে দেখে তপন বুঝেছিল লেখকরা আসলে তাদের মতোই সাধারণ মানুষ । তাই উৎসাহিত তপন তার এতদিনের গল্প পড়ার ও শোনার অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে লেখক হতে চায় ।
2. ছোটোমাসি সেই দিকে ধাবিত হয় । — তপনের ছোটোমাসি কোন্দিকে ধাবিত হয়েছিলেন ?
ANS:-তপন মেসোর দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে একটি গল্প লিখে মাসিকে দেখায় । মাসি গল্পটিতে চোখ বুলিয়ে গল্পটির উৎকর্ষ বিচারের জন্য তপনের মেসো যেখানে ঘুমোচ্ছিলেন সেদিকে ধাবিত হয়েছিলেন ।
3. রত্নের মূল্য জহুরির কাছেই । – কথাটির অর্থ কী ?
ANS:- কেবলমাত্র গুণী ব্যক্তিই অপরের গুণের কদর করতে পারে । তাই তপনের লেখা গল্পের প্রকৃত সমঝদার যদি কেউ থাকেন তবে তিনি তার লেখক মেসোমশাই ।
4. তপনের গল্প পড়ে তার নতুন মেসোমশাই কী বলেন ?
ANS:- তপনের লেখা গল্প পড়ে তার নতুন মেসোমশাই তাকে উৎসাহ দিয়ে বলেন , গল্পটা ভালোই হয়েছে , একটু কারেকশন করে দিলে সেটা ছাপানোও যেতে পারে ।
5. তখন আহ্লাদে কাঁদো কাঁদো হয়ে যায় ।’— কে , কেন আহ্লাদে কাঁদো কাঁদো হয়ে যায় ?
ANS:- ছোটোমেসো তপনের লেখাটা ছাপানোর কথা বললে তপন প্রথমে সেটাকে ঠাট্টা বলে ভাবে । কিন্তু মেসোর মুখে করুণার ছাপ দেখে তপন আহ্লাদে কাঁদো কাঁদো হয়ে যায় ।
6. মেসোর উপযুক্ত কাজ হবে সেটা — উক্তিটি কার ? কোন্টা মেসোর উপযুক্ত কাজ হবে ?
ANS:- উক্তিটি তপনের ছোটোমাসির । তাঁর মতে , তপনের লেখা গল্পটা ছোটোমেসো যদি একটু কারেকশন করে ছাপানোর ব্যবস্থা করে দেন , তবে সেটাই মেসোর উপযুক্ত কাজ হবে ।
7. না করতে পারবে না । ‘ – কে , কাকে , কী বিষয়ে না – করতে পারবে না ?
ANS:- তপনের লেখক ছোটোমেসো ‘ সন্ধ্যাতারা ’ পত্রিকার সম্পাদককে তপনের লেখা গল্পটা ছাপানোর জন্য অনুরোধ করলে সম্পাদকমশাই না করতে পারবেন না ।
8. জ্ঞানচক্ষু ’ গল্পটি কার লেখা ? এর উৎস উল্লেখ করো ।
ANS:- আশাপূর্ণা দেবী রচিত ‘ জ্ঞানচক্ষু ’ গল্পটির উৎস হল তাঁর ‘ কুমকুম ‘ নামক ছোটোদের গল্পসংকলন ।
9. কথাটা শুনে তপনের চোখ মার্বেল হয়ে গেল। কোন কথা শুনে তপনের চোখ মার্বেল হয়ে গেল ?
ANS:- লেখকরা ভিন্ন জগতের প্রাণী — এটিই ছিল তপনের ধারণা । কিন্তু তার নতুন মেসোমশাই একজন লেখক শুনে বিস্ময়ে তপনের চোখ মার্বেল হয়ে গেল ।
10. তিনি নাকি বই লেখেন ।’— কার কথা বলা হয়েছে ?
ANS:- তপনের ছোটোমাসির বিয়ের পর সে জানতে পারে তার নতুন মেসোমশাই একজন লেখক । এখানে তাঁর কথাই বলা হয়েছে ।
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
- জ্ঞানচক্ষু গল্পর কেন্দ্রীয় চরিত্র তপনের চরিত্রটি আলোচনা কর ?
- “তোমার গল্প আমি ছাপিয়ে দেবো” বক্তা কে সে কি ছাপিয়েছিল কোথায় কিভাবে ছাপিয়েছে ছাপানোর পরিণতি কি হয়েছিল ?
- “তার চেয়ে দুঃখের কিছু নেই তার চেয়ে অপমানের”- কোন দুঃখ ও অপমানের কথা বলা হয়েছে? ভোক্তার কাছে কেন এগুলো দুঃখ অপমান?
- “শুধু এই দুঃখের মুহূর্তে গভীরভাবে সংকল্প করে তপন”- কোন দুঃখের মুহূর্তে কথা বলা হয়েছে সেই মুহূর্তে তখন কী সংকল্প করে?
বহুরূপী – সুবোধ ঘোষ
সুবোধ ঘোষের লেখা বহুরূপী গল্পের অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
1. পুলিশ সেজে হরিদা কী করেছিল ?
ANS:- বহুরূপী ‘ গল্প অনুসারে হরিদা একবার পুলিশ সেজে দয়ালবাবুর লিচু বাগানের ভিতরে স্কুলের চারটে ছেলেকে ধরেছিলেন । তারপর স্কুলের মাস্টারমশাই এসে ক্ষমা চেয়ে আট আনা ঘুষ দেওয়ায় নকল পুলিশ হরিদা তাদের ছেড়ে দেন ।
2. হরিদার জীবন এইরকম বহু রূপের খেলা দেখিয়েই একরকম চলে যাচ্ছে ।’— কীরকম খেলা দেখিয়ে হরিদার জীবন চলে যাচ্ছে ?
ANS:- হরিদা পেশায় ছিলেন বহুরূপী । তিনি কখনও পাগল সাজতেন , কখনও বাউল , কখনও কাপালিক , আর কখনও – বা বোঁচকা কাঁধে কাবুলিওয়ালা । এইরকম বহুরূপীর খেলা দেখিয়ে হরিদার জীবন চলে যাচ্ছে ।
3. সে ভয়ানক দুর্লভ জিনিস— সেই বস্তুটিকে দুর্লভ বলার কারণ কী ?
ANS:- সুবোধ ঘোষের ‘ বহুরূপী ‘ গল্পের সন্ন্যাসী , জগদীশবাবু ছাড়া আর কাউকেই পায়ের ধুলো নিতে দেননি । তাই সেই বস্তুটিকে দুর্লভ বলা হয়েছে ।
4. কী অদ্ভুত কথা বললেন’— অদ্ভুত কথাটি কী ?
ANS:- বহুরূপী ‘ গল্প অনুসারে বিরাগী – রূপী হরিদা , জগদীশবাবুর কাছে টাকা না – নেওয়ার প্রসঙ্গে বলেছিলেন যে , সন্ন্যাসী সেজে টাকা নিলে তার ঢং নষ্ট হয়ে যাবে । এখানে এ কথাটিকেই অদ্ভুত বলা হয়েছে ।
5. হরিদার জীবনের নাটকীয় বৈচিত্র্যটি কী ?
ANS:-সুবোধ ঘোষের ‘ বহুরুপী ‘ গল্পের নায়ক হরিদার পেশাই হল । বহুরূপী সেজে সামান্য রোজগারকে সম্বল করে অম্লের সংস্থান করা । এটাই তাঁর জীবনের নাটকীয় বৈচিত্র্য ।
6. হরিদা কোথায় থাকেন ?
ANS:- বহুরূপী ‘ গল্পের প্রধান চরিত্র হরিদা শহরের সবচেয়ে সবু গলির ভিতরে একটি ছোট্ট ঘরে থাকেন।
7. আমি বিরাগী , রাগ নামে কোনো রিপু আমার নেই – বক্তার এ কথা বলার কারণ কী ?
ANS:- এক প্রকৃত সন্ন্যাসী আসলে সমস্ত জৈবিক প্রবৃত্তিকে জয় করে । তখন সে কাম – ক্রোধ – লোভ ইত্যাদি ষড়রিপুর আর বশবর্তী থাকে না । বিরাগী রূপী হরিদা সে কথাই বলেছেন ।
8. সেদিকে ভূলেও একবার তাকালেন না বিরাগী – কোন দিকে না তাকাবার কথা বলা হয়েছে ?
ANS:- জগদীশবাবুর দেওয়া একশো এক টাকার থলিটি সিঁড়ির ওপরেই পড়ে রইল । বিরাগী – রূপী হরিদা সেদিকে ভুলেও আর একবার ; ফিরে তাকালেন না ।
9. বহুরূপী ‘ গল্পের হরিদা কোন সাজ সেজে সবচেয়ে বেশি আয় করেছিলেন ?
ANS:- বহুরূপী ‘ গল্পের প্রধান চরিত্র হরিদা রূপসি বাইজি সেজে সবচেয়ে বেশি ; মোট আট টাকা দশ আনা রোজগার করেছিলেন ।
10. বিরাগীর উদ্দেশ্যে জগদীশবাবুর প্রাণের অনুরোধ কী ছিল ?
ANS:- বহুরূপী ‘ গল্প অনুসারে জগদীশবাবু হরিদার পায়ের কাছে একশো এক টাকার থলিটি রেখে , তা গ্রহণ করার অনুরোধ জানিয়েছিলেন ।
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
- “খুব চমৎকার পাগল সাজতে পেরেছে তো লোকটা- সে কিভাবে পাগল সেজে ছিল? একথা বলার কারণ কি? 3
2.” হরিদার জীবনের সত্যিই একটা নাটকীয় বৈচিত্র আছে”- নাটকীয় বৈচিত্র কি ? 3
3.”আজ তোমাদের একটা জবর খেলা দেখাবো”কে কাদের খেলা দেখাবে খেলাটি কেমন ছিল ? 3
4. “খাঁটি মানুষ তো নয়”- বক্তা কে ? তিনি খাঁটি মানুষ নন কেন ? 3
5. “জগদীশ বাবু যে কি কান্ড করেছেন”- কে জগদীশবাবু তিনি কি কাণ্ড করেছেন?
6. একটা আতঙ্কের হল্লা বেজে উঠেছিল কোথায় এবং কেন ?
7. সুবোধ ঘোষের লেখা বহুরূপী গল্পের রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর |
8‘ এই শহরের জীবনে মাঝে মাঝে বেশ চমৎকার ঘটনা সৃষ্টি করেন বহুরূপী হরিদা – হরিদার সৃষ্ট চমৎকার ঘটনাগুলির বিবরণ দাও ।
9. চমকে উঠলেন জগদীশবাবু – জগদীশবাবুর পরিচয় দাও । তাঁর চমকে ওঠার কারণ আলোচনা করো ।
10. হরিদার জীবনে সত্যিই একটা নাটকীয় বৈচিত্র্য আছে । – হরিদা কে ? তাঁর কর্মকাণ্ডের মধ্যে যে – নাটকীয় বৈচিত্র্য ধরা পড়েছে তা গল্প অনুসারে লেখো ।
পথের দাবী —শরৎ চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
শরৎ চন্দ্র চট্টোপাধ্যায় লেখা পথের দাবী গল্পের – বাংলা অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর
1. কিন্তু এই হাসিতে তলওয়ারকর যোগ দিল না । তলওয়ারকর হাসিতে যোগ দিল না কেন ?
ANS:-রেলস্টেশনে গিরীশ মহাপাত্রকে এক ঝলক দেখেই তলওয়ারকর তাকে পুলিশের সন্দেহভাজন বিপ্লবী সব্যসাচী মল্লিক বলে সন্দেহ করেছিল । তাই অপূর্বর হাসির কথায় সে যোগ দিতে পারেনি ।
2. ‘ ইহা যে কত বড়ো ভ্রম তাহা কয়েকটা স্টেশন পরেই সে অনুভব করিল ।’— ‘ ভ্রম’টি বলা হয়েছে ?
ANS:-ভামো যাত্রাকালে ট্রেনে প্রথম শ্রেণির টিকিট থাকায় অপূর্ব রাত্রের ঘুমটা ভালোই হবে ভাবলেও পুলিশি তদন্ত ও ভারতীয় বলে তাকে অসম্মানিত হতে হয় । তার ধারণা ‘ ভ্রমে ‘ পরিণত হয় ।
3. গিরিশ মহাপাত্রের গায়ে কোন ধরনের পোশাক ছিল ?
ANS:-‘ পথের দাবী ‘ রচনাংশ অনুসারে গিরীশ মহাপাত্রের গায়ে ছিল জাপানি সিল্কের রামধনু রঙের চুড়িদার পাঞ্জাবি আর তার বুকপকেট থেকে একটি বাঘ – আঁকা রুমালের কিছুটা দেখা যাচ্ছিল । তবে কাঁধে উত্তরীয়ের কোনো বালাই ছিল না ।
4. খানাতল্লাশির পর গিরীশ মহাপাত্রের কাছ থেকে কী কী পাওয়া গিয়েছিল ?
ANS:-‘‘ পথের দাবী ‘ রচনাংশ অনুসারে খানাতল্লাশির পর গিরীশ মহাপাত্রের কাছ থেকে একটি টাকা , গণ্ডা – ছয়েক পয়সা , একটি লোহার কম্পাস , মাপ করার কাঠের ফুটরুল , কয়েকটি বিড়ি , একটি দেশলাই এবং একটি গাঁজার কলকে পাওয়া গিয়েছিল।
5. অপূর্ব মুগ্ধ হইয়া সেই দিকেই চাহিয়া ছিল— মুগ্ধ অপূর্ব কোন্ দিকে চেয়েছিল ?
ANS:-‘ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘ পথের দাবী ‘ রচনাংশ অনুসারে অপূর্ব মুগ্ধ হয়ে গিরীশ মহাপাত্রের অদ্ভুত দুটি চোখের দিকে চেয়েছিল ।
6. সে যে বর্মায় এসেছে এ খবর সত্য- ‘ সে ‘ বলতে কার কথা বলা হয়েছে ?
ANS:- ‘পথের দাবী ‘ রচনাংশ থেকে উদ্ধৃত উদ্ভিটির বন্ধা বর্মা পুলিশের বড়োকর্তা নিমাইবাবু । তিনি এখানে ‘ সে ‘ বলতে রাজবিদ্রোহী বিপ্লবী সব্যসাচী মল্লিকের কথা বলেছেন।
7. থানায় আটক করা হ – জন বাঙালি রেঙ্গুনে এসেছিল কেন ?
ANS:- ‘পথের দাবী ‘ রচনাংশ অনুসারে থানায় আটক করা হ – জন বাঙালির প্রত্যেকেই উত্তর ব্রহ্মে বর্মা অয়েল কোম্পানির তেলের খনির কারখানার মিস্ত্রি । কিন্তু জল – হাওয়া সহ্য না হওয়ায় তারা অন্য কাজের খোঁজে রেঙ্গুনে চলে এসেছিল।
8‘ পরকে সেজে দি , নিজে খাইনে কখন এমন উক্তি করা হয়েছে ?
ANS:- পথের দাবী ‘ রচনাংশ অনুসারে খানাতল্লাশির সময় গিরীশ মহাপাত্রের কাছে একটি গাঁজার কলকে পাওয়া যায় । গিরীশ জানায় যে , সে বন্ধুবান্ধবদের গাঁজা দিলেও নিজে খায় না । তার এ কথায় চটে গিয়ে জগদীশবাবু প্রশ্নোত উক্তিটি করেছিলেন।
9. তার আমি জামিন হতে পারি — কে , কীসের জামিন হতে চেয়েছে ?
ANS:- নিমাইবাবু জিজ্ঞাসাবাদের জন্য গিরিশ মহাপাত্রকে আটক করলেও তার বেশভুষা ও আচরণ দেখে অপূর্বর ধারণা হয় সে সব্যসাচী নয় । তাই অপূর্ব উক্ত বিষয়ে জামিন হতে চায় ।
10.‘ নিমাইবাবু চুপ করিয়া রহিলেন । —নিমাইবাবুর চুপ করে থাকার কারণ কী ?
ANS:-গিরীশ মহাপাত্র যে রাজদ্রোহী সব্যসাচী নয় , অপূর্বর এই আশ্বাসে নিমাইবাবু আস্থা রাখলেও সব্যসাচীর প্রখর বুদ্ধি সম্পর্কেও তিনি ওয়াকিবহাল । তাই নিশ্চিত না হয়ে তিনি চুপ থেকেছেন।
**এ বছর পথের দাবী গল্প থেকে মাধ্যমিক ফাইনাল পরীক্ষায় কোন বড় প্রশ্ন আসবেনা শুধুমাত্র সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন পড়লেই হবে।
. নদীর বিদ্রোহ – মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় লেখা নদীর বিদ্রোহ গল্পের – বাংলা অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর
1. নিজেকে কেবল বুঝাইতে পারে না । নিজেকে কী বোঝাতে পারে না নদেরচাঁদ ?
ANS:- প্রাপ্তবয়স্ক নদেরচাদ ট্রেন চলাচল নিয়ন্ত্রণের মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজের সঙ্গে যুক্ত । তার নদীকে দেখার মতো শিশুসুলভ ঔৎসুক্য সাজে না – এ কথা সে মনকে বোঝাতে পারে না ।
2. ‘ অস্বাভাবিক হোক –কোন্ বিষয়কে অস্বাভাবিক বলা হয়েছে ?
ANS:- নদেরচাদ স্টেশনমাস্টারের মতো গুরুত্বপূর্ণ পদে আসীন ছিল । বর্ষণপুষ্ট নদীকে একটানা পাঁচ দিন না দেখার জন্য তার মধ্যে যে শিশুসুলভ উন্মত্ততা দেখা দিয়েছিল সেটাই অস্বাভাবিক ।
3. দীকে ভালোবাসার পিছনে নদেরচাদের কী কৈফিয়ত ছিল ?
ANS:-নদেরচাদের নদীর প্রতি আকর্ষণ , শিশুসুলভ পাগলামি হলেও এর পিছনে তার একটি নিজস্ব যুক্তি ছিল । কারণ তার জন্ম ও বেড়ে ওঠা নদীর ধারেই । তাই তার নদীর প্রতি এই ভালোবাসা আবাল্য।
4. কিন্তু শৈশবে , কৈশোরে , আর প্রথম যৌবনে বড়োছোটোর হিসাব কে করে ? ‘ — উল্লিখিত সময়ে বড়ো ছোটোর হিসাব না করার কারণ কী ?
ANS:- শৈশব , কৈশোর ও প্রথম যৌবনে মানুষ বুদ্ধি – বিবেচনার পরিবর্তে ব্যক্তিমনের আবেগ – আকাঙ্ক্ষাকে অনেক বেশি গুরুত্ব দেয় । তাই তার কাছে তখন ছোটো – বড়ো , ভালোমন্দের চেয়ে বেশি মূল্যবান নিজের ভালোলাগা।
5. সে প্রায় কাঁদিয়া ফেলিয়াছিল ; — তার কেঁদে ফেলার কারণ কী ?
ANS:-‘ নদীর বিদ্রোহ ’ গল্পের নায়ক নদেরচাদের ছোটোবেলা থেকেই গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া নদীটির সঙ্গে ভারি বন্ধুত্ব । একবার অনাবৃষ্টিতে নদীর জলস্রোত প্রায় শুকিয়ে যেতে বসায় সে কেঁদে ফেলেছিল।
6. ‘ অসুস্থ দুর্বল আত্মীয়ার মতোই তার মমতা পাইয়াছিল।— কাকে , কেন ‘ অসুস্থ দুর্বল আত্মীয়া ‘ বলা হয়েছে ?
ANS:- নদেরচাঁদ যে – নদীর ধারে জন্মেছে , বড়ো হয়েছে , যাকে ভালোবেসেছে , সেই নদীটি বর্ষণপুষ্ট নদীর মতো বড়ো ছিল না । ক্ষীণস্রোতা নদীটি নদেরচাদের কাছে ছিল অসুস্থ , দুর্বল আত্মীয়ার মতো।
7. নদের চাঁদ ছেলেমানুষের মতো ঔৎসুক্য বোধ করিতে লাগিল ।’— ‘ ছেলেমানুষের মতো ‘ বলার কারণ কী ?
ANS:- ‘ নদীর বিদ্রোহ ‘ গল্পে অবিশ্রান্ত বৃষ্টির কারণে নদীকে দেখতে না পেয়ে নদেরচাদের মধ্যে যে আকুলতা সৃষ্টি হয়েছিল , তা সাধারণত কোনো প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের মধ্যে দেখা যায় না । এই আগ্রহ বা ঔৎসুক্যবোধকেই ‘ ছেলেমানুষের মতো ‘ বলা হয়েছে ।
8. ‘ কিছুক্ষণ নদীকে না দেখিলে সে বাঁচিবে না । কথা বলার কারণ কী ?
ANS:- এ কথার মধ্য দিয়ে নদেরচাদের সঙ্গে নদীর গভীর বন্ধুত্বকে বোঝানো হয়েছে । একটানা পাঁচ দিন বৃষ্টির পরে নদীকে দেখার জন্য তার মধ্যেকার আকুলতাকে প্রকাশ করছে এই উদ্ধৃতি ।
9.‘ তা হোক।— কী হওয়ার কথা বলা হয়েছে ?
ANS:- ‘ তা হোক ’ শব্দটির সাহায্যে বৃষ্টির পূর্বাভাসকে উপেক্ষা করাকে বোঝানো হয়েছে । পাঁচ দিন অবিশ্রান্ত বর্ষণের শেষে নদীকে দেখার সুযোগ নদেরচাঁদ কোনো মতেই হাতছাড়া করতে চায় না ।
10. ‘ রেলের উঁচু বাঁধ ধরিয়া হাঁটিতে হাঁটিতে … –হাঁটতে হাঁটতে নদেরচাঁদ কী ভাবছিল ?
ANS:- পাঁচ দিন অবিশ্রান্ত বৃষ্টির ফলে নদেরচাঁদের নদী দেখা হয়নি । বৃষ্টি থামলে নদীকে দেখতে যাওয়ার সময় দু – দিকের মাঠঘাট দেখে সে বর্ষণ – পুষ্ট নদীর পরিপূর্ণ রূপের কথা ভাবছিল।
**এই গল্প থেকে এ বছর ৩ অথবা ৫ নম্বরের প্রশ্ন আসা সম্ভবনা প্রবল
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নত্তর
1.”নদীর বিদ্রোহের কারণ সে বুঝিতে পারিয়াছে” নদী কখন বিদ্রোহ করেছিল ? এই বিদ্রোহের কোন ঘটনা নদের চাঁদের বোধগম্য হয়েছিল লেখ?
2.” নিজের এই পাগলামীতে যেন আনন্দ উপভোগ করেন “কার পাগলামির কথা বলা হয়েছে?উদ্দিষ্ট ব্যক্তির পাগলামির পরিচয় দাও।
3. নদীর বিদ্রোহ গল্পের নদীর বিদ্রোহী হয়ে ওঠার কি কারণ বলে তোমার মনে হয় ?
4 “নদীর জন্য নদের চাঁদের এতো মায়া একটু স্বাভাবিক” কেন স্বাভাবিক ব্যাখ্যা করো ?
5. “নদীকে এইভাবে ভালবাসার একটা কৈফিয়ৎ নদের চাঁদ দিয়েছিল” নদের চাঁদের পেশা কি। সে কি কৈফিয়ৎ দিয়েছিল?
6.” নদের চাঁদ গর্ব অনুভব করিয়াছে “-কিসের জন্য? কেন?
7. “বড় ভয় করিতে লাগিল নদের চাঁদের” কেন? ৪. নদীর বিদ্রোহ গল্পের নদের চাঁদের চরিত্র লেখ ?
8. ”চিঠি পকেটেই ছিল”-কোন চিঠি ? তার পরিণতিকি হয়েছিল?
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় লেখা নদীর বিদ্রোহ গল্পের – বাংলা রচনাধর্মী প্রশ্ন ও উত্তর
1. ‘ নদীর বিদ্রোহের কারণ সে বুঝিতে পারিয়াছে । —নদীর বিদ্রোহের কারণ কী ছিল ? ‘ সে ’ কীভাবে তা বুঝতে পেরেছিল ?
2. নদেরচাদের চরিত্রটি আলোচনা করো ।
3. দুদিন ধরিয়া বাহিরের অবিশ্রান্ত বর্ষণের সঙ্গে সুর মিলাইয়া নদেরচাদ বউকে প্রাণপণে একখানা পাঁচপৃষ্ঠাব্যাপী বিরহ – বেদনাপূর্ণ চিঠি লিখিয়াছে , ‘ ’ –‘অবিশ্রান্ত বর্ষণের সঙ্গে সুর মিলাইয়া ‘ – র অর্থ কী ? চিঠির পরিণতি যা হয়েছিল , তার পিছনের কারণটি ব্যাখ্যা করো ।
4. একটা বেদনাদায়ক চেতনা কিছুক্ষণের জন্য নদেরচাদকে দিশেহারা করিয়া রাখিল , তারপর সে অতিকষ্টে উঠিয়া দাঁড়াইল।— নদেরচাদ দিশেহারা হয়ে পড়েছিল কেন ? তার উঠে দাঁড়াতে কষ্ট হওয়ার কারণ কী ছিল ?
অদল বদল– পান্নালাল প্যাটেল
পান্নালাল প্যাটেল লেখা অদল বদল গল্পের – বাংলা অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর
- অমৃতের মা ছেঁড়া জামা দেখে কী করেছিলেন ?
ANS:-হোলিতে বাচ্চাদের ধস্তাধস্তি স্বাভাবিক , তাই ছেঁড়া জামা দেখে অমৃতের মা ভুরু কোঁচকালেও কিছু না বলে হুঁচসুতো দিয়ে জামাটি রিফু করে দিয়েছিলেন ।
2. এই আশঙ্কা করে তারা চলে যেতে চাইল – তারা কী আশঙ্কা করেছিল ?
ANS:- অমৃত আর ইসাব জামা অদলবদল করার সময় একটা ছেলে । তা দেখে ফেলে । ছেলেটা যদি সকলকে ঘটনাটা বলে দেয় — এই আশঙ্কা করেই তারা চলে যেতে চেয়েছিল।
3. ‘ ওঁর শান্ত গলা শুনে ওদের চিন্তা হল , ‘ — বিষয়টি প্রশ্ন পরিস্ফুট করো ।
ANS:- কড়া ধাতের মানুষ ইসাবের বাবার আদুরে ডাক শুনে ইসাব আর অমৃত সেটাকে ভালোবাসার অভিনয় বলে মনে করেছিল ।
4. ‘ উনি দশ বছরের অমৃতকে জড়িয়ে ধরলেন ! —কেন উদ্দিষ্ট ব্যক্তি এমন করেছিলেন ?
ANS:-ইসাবকে বাবার হাতের মার খাওয়া থেকে বাঁচানোর তাগিদে অমৃত , ইসাবের জামা বদলে দেয় । আড়াল থেকে তা দেখে ইসাবের বাবা অমৃতকে জড়িয়ে ধরেন ।
5. ‘ ও আমাকে শিখিয়েছে , খাঁটি জিনিস কাকে বলে ‘ খাঁটি জিনিস ’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে ?
ANS:-‘ অদল বদল ‘ গঙ্গে ইসাবের বাবা ‘ খাঁটি জিনিস ‘ বলতে অমৃতের অকৃত্রিম বন্ধুপ্রীতির প্রতি ইঙ্গিত করেছেন।
6. এবার অবশ্য ইসাব ও অমৃত অম্লস্তুত বোধ করল না . – কেন তারা অপ্রস্তুত বোধ করল ?
ANS:-জামাবদলের ঘটনায় অমৃত ও ইসাব অভিভাবকদের ভর্ৎসনার ভয়ে প্রথমটায় অপ্রস্তুত হলেও পরে বাবা – মায়েদের কাছে এ কাজের প্রশংসা পেয়ে তাদের ওই অপ্রস্তুত ভাব কেটে গিয়েছিল।
7. ‘ উনি ঘোষণা করলেন , ‘ – কে , কী ঘোষণা করেছিলেন ?
ANS:-অমৃত ও ইসাবের আমাবদলের সৌহার্দ্যপূর্ণ ঘটনার কথা গ্রামপ্রধানের কানে গেলে তিনি খুশি হয়ে অমৃতকে ‘ অদল ‘ আর ইসারকে ‘ বদল ‘ বলে ডাকার কথা ঘোষণা করেন।
8. বলতে গেলে ছেলে দুটোর সবই একরকম , তফাত শুধু এই যে , —তফাতটা কী ?
ANS:-পান্নালাল প্যাটেলের ‘ অদল বদল ‘ গল্পের ছেলে দুটো হল ইসাব আর অমৃত । অভিন্নহৃদয় এই দুই বন্ধুর তফাত এই যে , অমৃতের বাবা – মা আর তিন ভাই ছিল , ইসাবের শুধু বাবা ছিল ।
9. ‘ তোরা দুজনে কুস্তি কর তো , ‘ — এ কথা বলার কারণ কী ?
ANS:-অমৃত ও ইসাবের একইরকম জামা দেখে একটি ছেলে তারা শক্তির দিক থেকেও এক কিনা তা দেখতে তাদের কুস্তি করতে বলে ।
10. ‘ তাহলে মা আমাকে ঠ্যাঙ্গাবে । – মা কেন ঠ্যাঙাবে বলে অমৃত মনে করেছিল ?
ANS:- টাকাপয়সার অভাব সত্ত্বেও অমৃতের জেদাজেদিতে জামাটি কেনা হয়েছিল , তাই সেটি ছিঁড়লে বা ময়লা করলে তার মা তাকে মারবে সেটাই স্বাভাবিক ।
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
- “এই আওয়াজে মুখরিত হয়ে উঠলো- কোন আওয়াজের কথা বলা হয়েছে ? এই আওয়াজে মুখরিত হয়ে ওঠার কারণ কি ছিল?
2.” কি খাঁটি কথা”- খাঁটি কথাটা কি। মন্তব্যে তাৎপর্য বুঝিয়ে দাও ?
3.” ইসাবের মেজাজ চড়ে গেল”- ইসাব কে তার মেজাজ চড়ে গেল কেন ?
4. ও আমাকে শিখিয়েছে খাঁটি জিনিস কাকে বলে ? কার কথা বলা হয়েছে ? খাঁটি জিনিসটা কি তা লেখ ?
5.”কিন্তু আমাকে বাঁচানোর জন্য তো আমার মা আছে “-বক্তাকে। প্রসঙ্গটি তাৎপর্য লেখ।
6.” হঠাৎ অমৃতের যাথায় একটা বুদ্ধি খেলে গেল” অমৃতের মাথায় কি বুদ্ধি খেলেছিল?
7.” অমৃতের জবাব আমাকে বদলে দিয়েছে” অমৃতের কোন জবাব তাকে বদলে দিয়েছে? কিভাবে ?
8. আজ থেকে আপনার ছেলে আমার বক্তা এ কথা কাকে কেন বলেছিল ?
**পান্নালাল প্যাটেল লেখা অদল বদল গল্পের – বাংলা রচনাধর্মী প্রশ্ন ও উত্তর
- ‘ অদল বদল ’ গল্পে অমৃত চরিত্রটি বিশ্লেষণ করো ।
- ইসাবের বাবার চরিত্রটি আলোচনা করো ।
- ইসাবের বাবা ছেঁড়া শার্ট দেখা মাত্র ওর চামড়া তুলে নেবে । — বিষয়টি স্পষ্ট করো । এই পরিণতি থেকে রক্ষা পেতে তারা কোন্ পথ অবলম্বন করেছিল ?
বাংলা কবিতা সাজেশন
অসুখী একজন – পাবলো নেরুদা
- অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর সাজেশন
1.অসুখী একজন কবিতায় যুদ্ধে কবির বাড়ির অবস্থা কী হয়েছিল ?
ANS:- ‘ অসুখী একজন ‘ কবিতায় , যুদ্ধে কবির স্বপ্ন ও স্মৃতিবিজড়িত বাড়িটি ভেঙে , গুঁড়িয়ে , আগুনে পুড়ে ছারখার হয়ে গিয়েছিল।
2. ‘ অসুখী একজন ‘ কবিতায় কবির বাড়িটি ছাড়াও আর কী ধ্বংসের উল্লেখ পাওয়া যায়?
ANS:- ‘ অসুখী একজন ‘ কবিতায় কবির বাড়িটি ছাড়াও সম্পূর্ণ শহরটি ধ্বংসের উল্লেখ পাওয়া যায় ।
3. ‘ অসুখী একজন ’ কবিতায় যেখানে শহর ছিল সেখানে যুদ্ধের ফলে কী কী ছড়িয়ে রইল ?
ANS:- ‘ অসুখী একজন ‘ কবিতায় যেখানে শহর ছিল , সেখানে যুদ্ধের পর ছড়িয়ে রইল কাঠকয়লা , দোমড়ানো লোহা , মৃত পাথরের মূর্তির বীভৎস মাথা আর পোড়া শুকনো রক্তের কালো দাগ।
4. অসুখী একজন ‘ কবিতায় যুদ্ধে সমতলের কী অবস্থা হয়েছিল ?
ANS:-‘ অসুখী একজন ‘ কবিতায় যুদ্ধের ধ্বংসাত্মক ছায়া সমস্ত সমতলে । আগুনের লেলিহান শিখার মতো ছড়িয়ে পড়ে সব কিছুকে জ্বালিয়ে – পুড়িয়ে ছারখার করল।
5. অসুখী একজন কবিতায় কবি দেবতাদের চেহারার কী বর্ণনা দিয়েছেন ?
ANS:-‘অসুখী একজন ‘ কবিতায় কবি ‘ শান্ত – হলুদ ‘ দেবতাদের চেহারার ছবি এঁকেছেন । এখানে ‘ শাস্ত – হলুদ ‘ শব্দবন্ধটি যেন নিষ্ক্রিয় প্রাচীনতার ইঙ্গিত বহন করে আনে।
6.‘অসুখী একজন কবিতায় দেবতারা হাজার বছর ধরে কী করছিল বলে উল্লেখ পাওয়া যায় ?
ANS:- ‘অসুখী একজন ‘ কবিতায় শাস্ত – হলুদ দেবতারা হাজার বছর ধরে ধ্যানে ডুবে ছিল বলে কবি উল্লেখ করেছেন , যা দেবত্বের নির্বিকার নিষ্ক্রিয় রূপটিকেই ফুটিয়ে তুলেছে।
7.‘ অসুখী একজন কবিতায় দেবতারা কোথা থেকে টুকরো টুকরো হয়ে উলটে পড়েছিল?
ANS:-‘অসুখী একজন ‘ কবিতায় যুদ্ধের অভিঘাতে হাজার বছর ধরে ধ্যানে ডুবে থাকা দেবতারা মন্দির থেকে টুকরো টুকরো হয়ে উলটে পড়েছিল।
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর সাজেশন
1.আর সেই মেয়েটি আমার অপেক্ষায় । মেয়েটি কে ? সে অপেক্ষা করে কেন?
2.তারা তো স্বপ্ন দেখতে পারল না । তারা কারা ? কেন তারা স্বপ্ন দেখতে পারল না?
3.শান্ত হলুদ দেবতারা / যারা হাজার বছর ধরে ডুবেছিল খ্যানে কোন কবিতার অংশ ? শান্ত হলুদ দেবতাদের হাজার বছর ধরে ডুবে থাকার অর্থটি বুঝিয়ে দাও ।
4.যুদ্ধকে ‘ রক্তের এক আগ্নেয়পাহাড় ‘ বলা হয়েছে কেনো?
রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর ও সাজেশন
1.তারপর যুদ্ধ এল— ‘ তারপর ’ বলতে কোন সময়ের প্রতি ইঙ্গিত করা হয়েছে ? যুদ্ধের পরিণতির কী হয়েছিল ।
2.” আমি তাকে ছেড়ে দিলাম কোন কবিতার অংশ ? ‘ আমি ‘ কে ? তাঁর ‘ ছেড়ে আসার তাৎপর্য ব্যাখ্যা করো ।
3. অসুখী একজন ‘ কবিতাটিকে যুদ্ধবিরোধী কবিতা বলা যায় । কিনা – বিশ্লেষণ করো।
আয় আরো বেধে বেধে থাকি — সঙ্খ ঘোষ
- অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর ও সাজেশন
1.আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি ‘ কবিতাটি কোন মূল কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে ?
ANS:-‘ আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি ‘ কবিতাটি কবি শঙ্খ ঘোষের ‘ জলই পাষাণ হয়ে আছে ‘ নামক মূল কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে।
2.‘ আমাদের মাথায় বোমারু’- ‘ বোমারু ‘ শব্দটির অর্থ কী ?
ANS:- ‘ বোমারু ‘ শব্দটির আভিধানিক অর্থ হল , যা থেকে বোমা নিক্ষেপ করা হয়।
3. আমাদের কথা কে বা জানে ‘ বলার কারণ কী ?
ANS:- এই ব্যক্তিসর্বস্ব বিচ্ছিন্নতার যুগে , সাধারণ মানুষের সামান্য প্রয়োজনীয়তার কথায় যেন কেউ দৃপাত করে না । সেজন্যই কবি এ কথা বলেছেন।
4.‘ তবু তো কজন আছি বাকি বলার কারণ কী ?
ANS:-কিছু মানুষ এখনও মানবতায় বিশ্বাস হারায়নি । সেই শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষগুলোকে নিয়েই কবি জোটবাঁধার কথা বলেছেন। ‘
5.আয় আরো হাতে হাত রেখে— এই পঙ্ক্তিটির অন্তর্নিহিত অর্থ লেখো ।
ANS:- সাম্রাজ্যবাদী শক্তির আস্ফালনে মানুষ আজ ঘরছাড়া , পথহারা , ইতিহাস – বিকৃত চিরভিখারিতে পরিণত । প্রত্যয়ী কবি এই ধ্বংসের মাঝেও বিবেকবান ও শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষকে সংঘবদ্ধ করার উদ্দেশ্যে প্রশ্নোদ্ধৃত উক্তিটি করেছেন।
6. ‘ আমাদের পথ নেই আর ‘ — কবির এরকম বলার কারণ কী ?
ANS:-‘আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি ‘ কবিতায় কবি লক্ষ আজকের পৃথিবীতে সাধারণ মানুষের অসহায়তা । শাসকের আগ্রাসন— সাম্রাজ্যবাদ – মৌলবাদ – সমাজ – রাজনৈতিক অবক্ষয় ও হানাদারি শত্রুর স্বেচ্ছাচারে মানুষের স্বাভাবিক বেঁচে থাকার অধিকারটুকুও এখন বিপন্ন। পরিস্থিতির এই প্রতিকূলতাকে কবি উদ্ধৃতাংশটির মধ্য দিয়ে ফুটিয়ে তুলেছেন ।
7. ‘ আমাদের পথ নেই আর আমাদের বলতে কাদের কথা বলা হয়েছে ?
ANS:-‘আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি ‘ কবিতায় কবিকণ্ঠে ধ্বনিত হয়েছে সাধারণ মানুষের কণ্ঠস্বর । তাই ‘ আমাদের ’ বলতে তিনি এ পৃথিবীর সমস্ত নিরন্ন , খেটে খাওয়া ও নিরাপত্তাহীন অসহায় মানুষকেই বুঝিয়েছেন।
8. ‘ আমাদের শিশুদের শব / ছড়ানো রয়েছে ?
ANS:-আজকের পৃথিবীতে যুদ্ধ – দাঙ্গা ও হিংসার উন্মত্ততায় শিশুদেরও রেহাই নেই । নিয়মিত দূরে কিংবা কাছেই ঘটে চলা এমন শিশুঘাতী সন্ত্রাসের খবরে আমরা শিউরে উঠি । উদ্ধৃতাংশে কবি এ কথাই বলতে চেয়েছেন।
9. আমাদের বাঁয়ে গিরিখাদ ’ – ‘ গিরিখাদ ‘ শব্দটির আক্ষরিক অর্থ লেখো ।
ANS:- ‘ গিরিখাদ ’ হল দুই পর্বতের মাঝে সৃষ্ট গভীর খাদ । পাহাড়ি পথের বিপদসংকুলতার মতোই বর্তমান বিশ্বে মানুষের জীবনে ছড়িয়ে থাকা প্রতিকূলতাকে বোঝাতে শব্দটি ব্যবহৃত হে ব্যবহৃত হয়েছে।
10.‘ আমাদের মাথায় বোমারু ‘ বলতে কী বলা হয়েছে ?
ANS:-যুদ্ধবাজ সাম্রাজ্যবাদী শক্তি যেমন বোমারু বিমান থেকে অতর্কিতে আক্রমণ চালায় , তেমনই আচমকা আক্রমণে মানুষের জীবন আজ বিপন্ন । কবিতায় সেই বিপন্নতার কথাই বলা হয়েছে ।
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর ও সাজেশন
- আমরা ভিখারি বারোমাস ‘ বলতে কবি কী ‘ আমরা ভিখারি বারোমাস – অন্তর্নিহিত অর্থ বুঝিয়েছেন ?
2. তবু তো কজন আছি বাকি – কবি এই উক্তিটির সাহায্যে কী বোঝাতে চেয়েছেন ?
3. ‘ আয় আরো হাতে হাত রেখে হাতে হাত রাখা বলতে কী বোঝায় ? এক্ষেত্রে আরো ‘ শব্দটির প্রয়োগের তাৎপর্য লেখো?
4. আমাদের ঘর উড়ে যাওয়া ‘ বলতে কী বোঝানো হয়েছে ? অথবা , ‘ আমাদের ঘর গেছে উড়ে’— উদ্ধৃতাংশটির তাৎপর্য ব্যাখ্যা করো ।
5. ‘ আমাদের পথ নেই কোনো’— ‘ পথ ’ বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন ? কবির এমন আশঙ্কার কারণ ব্যাখ্যা করো ।
6. ‘ আমাদের শিশুদের শব / ছড়ানো রয়েছে কাছে দূরে । উদ্ধতাংশটির তাৎপর্য লেখো ।
7. আমরাও তবে এইভাবে / এ – মুহূর্তে মরে যাব না কি – এ শঙ্কার হেতু কী ?
রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর ও সাজেশন
- ‘ আমরা ভিখারি বারোমাস’— ‘ আমরা ’ বলতে কাদের বোঝানো হয়েছে ? তারা নিজেদের সর্বদা ভিখারি বলে মনে করেছেন কেন ?
- আমাদের শিশুদের শব / ছড়ানো রয়েছে কাছে দূরে ! — কার , কোন্ কবিতার অংশ ? মূলগ্রন্থের নাম কী ? পাঠ্য কবিতা অনুসারে পড়ুক্তি দুটির তাৎপর্য আলোচনা করো ।
- ‘ আমাদের পথ নেই কোনো ’ –‘আমরা ’ কারা এবং তাদের ‘ পথ ’ নেই কেন ? পথহারা মানুষগুলিকে কবি কোন্ পথের সন্ধান দিয়েছেন ?
আফ্রিকা — রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
- অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর ও সাজেশন
1. ছিনিয়ে নিয়ে গেল তোমাকে , আফ্রিকা কোথা থেকে ছিনিয়ে নিয়ে গেল ?
ANS:-‘ আফ্রিকা ‘ কবিতা অনুসারে উত্তাল সমুদ্র , প্রাচী ধরিত্রীর হৃদয় থেকে অর্থাৎ পৃথিবীর পূর্বভাগ থেকে আফ্রিকাকে ছিনিয়ে নিয়ে গিয়েছিল
2. মানহারা মানবীর দ্বারে কাকে দাঁড়ানোর কথা বলা হয়েছে ?
ANS:-‘ আফ্রিকা ‘ কবিতায় যুগান্তের কবিকে মানহারা মানবীর স্বারে দাঁড়ানোর কথা বলা হয়েছে ।
3. ‘ শিশুরা খেলছিল মায়ের কোলে ; কোন কবিতার অংশ ?
ANS:- প্রশ্নে উদ্ধৃত অংশটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘ আফ্রিকা ‘ কবিতা থেকে নেওয়া ।
4. ‘ চিরচিহ্ন দিয়ে গেল তোমার অপমানিত ইতিহাসে ‘ চিরচিহ্ন ‘ বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন ?
ANS:-সাম্রাজ্যবাদী ও ঔপনিবেশিক শাসকের অত্যাচারে – অপমানে | যুগ যুগ ধরে ক্ষতবিক্ষত আফ্রিকার কলঙ্কিত ইতিহাসকে কবি “ চিরচিহ্ন শব্দটির মাধ্যমে ফুটিয়ে তুলেছেন।
5. ‘ কালো ঘোমটার নীচে / অপরিচিত ছিল তোমার মানবরূপ … – ‘ কালো ঘোমটা কী ?
ANS:-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘ আফ্রিকা ‘ কবিতা থেকে গৃহীত উদ্ধৃত অংশে আদিম অরণ্যে ঘেরা আফ্রিকার যে – ছায়া ও অন্ধকারের বিস্তার , তাকেই ‘ কালো ঘ োমটা ‘ আখ্যায়িত করা হয়েছে ।
6. নতুন সৃষ্টিকে বারবার করছিলেন বিধ্বস্ত – নতুন সৃষ্টিটি কী ?
ANS:-কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর ‘ আফ্রিকা ’ কবিতায় নতুন সৃষ্টি বলতে এই পৃথিবীর আদিম শৈশবের কথা বলেছেন।
7. ‘ কবির সংগীতে বেজে উঠেছিল— কী বেজে উঠেছিল ?
ANS:- কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘ আফ্রিকা ’ কবিতা অনুসারে কবির সংগীতে বেজে উঠেছিল সুন্দরের আরাধনা।
8. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা ‘ আফ্রিকা ‘ কবিতায় শেষ পুণ্যবাণীটি কী ছিল ?
ANS:-শ্বেতাঙ্গ সাম্রাজ্যবাদী শাসকের নির্দয় অত্যাচারে ক্ষতবিক্ষত আফ্রিকার কাছে নিঃশর্ত ক্ষমাপ্রার্থনাকেই কবি হিংস্র প্রলাপের মাঝে সভ্যতার শেষ পুণ্যবাণী বলে মনে করেছেন।
9. ‘ এসো যুগান্তের কবি …. – কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ‘ যুগান্তের কবি – র কাছে কোন্ আহ্বান জানিয়েছেন ? অথবা , কবির ভূমিকাটি কী হবে ?
ANS:-কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ‘ আফ্রিকা ‘ কবিতায় ‘ যুগান্তের কবি ‘ – র কাছে , ‘ মানহারা মানবী ‘ তথা আফ্রিকার দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে সকলের হয়ে ক্ষমাপ্রার্থনার আহ্বান জানিয়েছেন । অর্থাৎ , যুগান্তের কবি মানবতার পুণ্যবাণীতে সবাইকে উদ্বুদ্ধ ও দীক্ষিত করবেন।
10. ‘ শিশুরা খেলছিল মায়ের কোলে ; ‘ — কখন শিশুরা খেলছিল ?
ANS:-‘ আফ্রিকা ‘ কবিতা অনুসারে বর্বর শ্বেতাঙ্গ শাসকের হাতে আফ্রিকার মানুষেরা যখন শোষিত ও অত্যাচারিত হচ্ছিল , তখন সমুদ্রপারে তাদের দেশে মন্দিরে বাজছিল ঘণ্টাধ্বনি আর নিশ্চিত্তে নিরাপদে শিশুরা খেলছিল মায়ের কোলে।
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর ও সাজেশন
- সেই হোক সভ্যতার শেষ পুণ্যবাণী । — সভ্যতার শেষ পুণ্যবাণীটি কী ? বিষয়টি ব্যাখ্যা করে লেখো ।
- ‘ কৃপণ আলোর অন্তঃপুরে ’ আফ্রিকাকে কে , কীভাবে এবং বেঁধেছিল ?
- চিরচিহ্ন দিয়ে গেল তোমার অপমানিত ইতিহাসে – তাৎপর্য ব্যাখ্যা করো ।
- ‘ কবির সংগীতে বেজে উঠেছিল / সুন্দরের আরাধনা – প্রসঙ্গ নির্দেশ করে তাৎপর্য ব্যাখ্যা করো
- ‘ অশুভ ধ্বনি ‘ বলতে কী বোঝানো হয়েছে ? ‘ দিনের অন্তিমকাল ‘ ঘোষণা করার মর্মার্থ বুঝিয়ে দাও ।
- দাঁড়াও ওই মানহারা মানবীর দ্বারে ; — কাকে দাঁড়াতে বলা হচ্ছে । ‘ মানহারা মানবী ‘ সম্বোধনের কারণ কী ?
- ছিনিয়ে নিয়ে গেল তোমাকে’— ‘ তোমাকে ’ বলতে কাকে বোঝানো হয়েছে ? এই উক্তির মধ্য দিয়ে কবি কী বুঝিয়েছেন ?
- রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর ও সাজেশন
- দাঁড়াও ওই মানহারা মানবীর দ্বারে ; – কবি কোন্ মানহারা মানবীর দ্বারে দাঁড়াতে বলেছেন তা ‘ আফ্রিকা ‘ কবিতার বিষয়বস্তু অবলম্বনে আলোচনা করো?
- আফ্রিকা ‘ কবিতায় বিরূপের ছদ্মবেশে শঙ্কাকে হার মানানোর তাৎপর্য কবিতা অবলম্বনে বুঝিয়ে দাও ।
- আফ্রিকা ‘ কবিতায় কবি রবীন্দ্রনাথের কবিপ্রতিভার যে – দিকটি প্রকাশিত , তা কবিতা অবলম্বনে আলোচনা করো।
অভিষেক — মাইকেল মধুসূদন দত্ত
- অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর ও সাজেশন
- হৈমবতীসুত কী করেছিলেন ?
ANS:-দেবলোকে ত্রাস সঞ্চারকারী মহাবলশালী তারকাসুরকে বধ করে ‘ হৈমবতীসূত ’ অর্থাৎ কার্তিকেয় স্বর্গরাজ্য নিষ্কণ্টক করেছিলেন।
2. ‘ বৃহন্নলারূপী কিরীটি কে ?
ANS:-‘ বৃহন্নলারূপী কিরীটি ‘ হলেন বৃহন্নলার ছদ্মবেশধারী তৃতীয় পাণ্ডব অর্জুন ।
3. গোধন উদ্ধার করতে কিরীটি কাকে সঙ্গে নিয়েছিলেন ?
ANS:-বিরাট রাজাকে বিপন্মুক্ত করতে কিরীটি তথা অর্জুন গোধন উদ্ধারের জন্য বিরাট পুত্রকে সঙ্গে নিয়েছিলেন।
4. অর্জুনকে কিরীটি বলার কারণ কী ?
ANS:- পাণ্ডবশ্রেষ্ঠ অর্জুন দেবরাজ ইন্দ্রের দেওয়া কিরীট বা মুকুট মাথায় পরেছিলেন বলে , অর্জুনকে কিরীটি বলা হয়।
5. ‘ শমীবৃক্ষমূলে ‘ কথাটির মধ্যে কোন্ কাহিনির ইঙ্গিত আছে ?
ANS:-‘ শমীবৃক্ষমূলে ‘ কথাটির মধ্যে বৃহন্নলারূপী অর্জুনের ছদ্মবেশ ত্যাগ করে যুদ্ধসজ্জার প্রসঙ্গের ইঙ্গিত আছে।
6. যাও তুমি ত্বরা করি ; ‘ – কে কাকে ‘ ত্বরা করি ’ যাত্রা করতে বলেছেন ?
ANS:- ‘ অভিষেক ‘ কবিতানুসারে , স্বর্ণলঙ্কার বর্তমান অবস্থা নিরীক্ষণ করে লক্ষ্মী ত্বরা অর্থাৎ শীঘ্র ইন্দ্রজিৎকে সেখানে যাত্রা করতে বলেছেন।
7. কালসমরে শব্দার্থ বুঝিয়ে দাও ।
ANS:-পাঠ্য ‘ অভিষেক ‘ কবিতায় , ‘ কালসমরে ‘ বলতে রাবণের সঙ্গে রামচন্দ্রের সম্ভাব্য ঘোরতর যুদ্ধের কথা বলা হয়েছে।
8. ইন্দ্ৰজিৎকে ‘ রক্ষঃ – চূড়ামণি ‘ বলার কারণ কী ?
ANS:- ‘ রক্ষঃ – চূড়ামণি ‘ শব্দের অর্থ রাক্ষসদের মধ্যে কুলশ্রেষ্ঠ বা শিরোমণি। প্রবল শক্তির অধিকারী ইন্দ্রজিৎ রাক্ষসদের মধ্যে বীর যোদ্ধা , তাই তাকে ‘ রক্ষঃ – চূড়ামণি ‘ বলা হয়েছে।
9. মহাবলী মেঘনাদের কুসুমদাম ছেঁড়ার কারণ কী ?
ANS:-প্রভাষা ছদ্মবেশধারী লক্ষ্মীর কাছে ইন্দ্রজিৎ স্বর্ণলঙ্কার দুর্দশার কথা এবং রাঘবকে সংহার করা সত্ত্বেও তাঁর বেঁচে থাকার কথা জানতে পেরে মেঘনাদ প্রচণ্ড রোয়ে কুসুমদাম ছিঁড়ে ফেললেন।
10. ইন্দ্রজিতের কুসুমদাম ছিঁড়ে ফেলা ও অন্যান্য জিনিস ছুড়ে ফেলাকে কীসের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে ?
ANS:-‘অভিষেক ‘ কবিতায় ইন্দ্রজিতের কুসুমদাম ছিঁড়ে ফেলা ও অন্যান্য জিনিস ছুড়ে ফেলাকে , অশোক গাছের তলায় অশোক ফুলের আড্ডা বিচ্ছুরণের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে।
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর ও সাজেশন
- এ মায়া , পিতঃ , —কোন্ মায়ার কথা বলা হয়েছে ?
- প্রমীলার কথার উত্তরে মেঘনাদ কী বলেছিলেন ?
- কাপিলা লঙ্কা , কাপিলা জলধি ! –লঙ্কা কেঁপে উঠল কেন ?
- ধিক মোরে — কে , কেন একথা বলেছেন ?
- সীতাপতি ’ কে ? তাঁকে ‘ মায়াবী মানব ‘ বলা হয়েছে । কেন ?
- মহাবাহু বিস্ময় মানিয়া ; ’ — ‘ মহাবাহু ’ কে ? তাঁর প্রশ্ন বিস্ময়ের কারণ কী ?
- ‘ এ অদ্ভুত বারতা ; —কোন্ বার্তা , কেন অদ্ভুত ?
রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর ও সাজেশন
- তবে কেন তুমি , গুণনিধি , ত্যজ কি কিরীরে আজি ? ‘ — ‘ কিঙ্করী ’ কে ? তাঁর চরিত্রবৈশিষ্ট্য আলোচনা করো ।
- রাবণ চরিত্র আলোচনা করো ।
- যথা নাশিতে তারকে মহাসুর ; কিম্বা যথা বৃহন্নলারূপী কিরীটি , ’ — ‘ বৃহন্নলারূপী কিরীটি ‘ কে ? তার বৃত্তান্তটি বর্ণনা করো । ‘ নাশিতে তারকে মহাসুর — বলতে কী বোঝানো হয়েছে ?
- প্রমীলা কে ? ইয়াজিতের সঙ্গে তাঁর কথোপকথন নিজের ভাষায় লেখো।
প্রলয়ল্লাস — কাজী নজরুল ইসলাম
অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর ও সাজেশন
1. ওই আসে সুন্দর সু ‘ ওই আসে সুন্দর ’ – ‘ সুন্দর কীভাবে আসে ?
ANS:-‘ প্রলয়োল্লাস ‘ কবিতা অনুসারে ‘ সুন্দর ’ , ‘ কাল ভয়ংকরের বেশে ‘ অর্থাৎ রুদ্ররূপী প্রলয়ের রূপ ধরে আসে।
2. ‘ প্রলয়োল্লাস ‘ কবিতায় সিন্ধুপারের সিংহদ্বারে কে আগল ভাঙল ?
ANS:- কবি নজরুলের ‘ প্রলয়োল্লাস ‘ কবিতা অনুসারে সিন্ধুপারের সিংহদ্বারে ‘ প্রলয় – নেশার নৃত্য পাগল ‘ অর্থাৎ মুক্তিকামী ভারতীয়ের বিপ্লবী সত্তা আগল বা শৃঙ্খল ভেঙেছে।
3. ‘ দিগম্বরের জটায় হাসে শিশু – চাদের কর— ‘ দিগম্বর কে ?
ANS:- কবি কাজী নজরুল ইসলামের ‘ প্রলয়োল্লাস ‘ কবিতা থেকে গৃহীত উদ্ধৃতিটিতে ‘ দিগম্বর ’ বলতে মহাদেবকে বোঝানো হয়েছে।
4. ‘ এবার মহানিশার শেষে’— কী ঘটবে ?
ANS:- ‘ প্রলয়োল্লাস ‘ কবিতা অনুসারে ‘ মহানিশার শেষে ‘ অর্থাৎ পরাধীন দেশের অত্যাচার – অপমানের শেষে , ঊষার হাসি তথা মুক্তি সূর্যের প্রথম আলোয় জাতির জীবন নতুন করে উদ্ভাসিত হবে।
5. “ তোরা সব জয়ধ্বনি কর । কার জয়ধ্বনি করতে বলা হয়েছে ?
ANS:- কবি কাজী নজরুল ইসলাম ‘ প্রলয়োল্লাস ‘ কবিতায় পরাধীন ভারতের মুক্তিকামী জনগণকে স্বপ্ন বা আশাপূর্ণকারী প্রলয়ের জয়ধ্বনি করতে বলেছেন।
6. ‘ প্রলয় বয়েও আসছে— কেন এই আগমন ?
ANS:- ‘প্রলয়োল্লাস ‘ কবিতা অনুসারে নতুন ও নবীন প্রাণ জীবনহারা অসুন্দরের অবসান ঘটাতে প্রলয়রূপ ধারণ করে আসছে।
7. অট্টরোলের হট্টগোলে স্তব্ধ চরাচর- চরাচর স্তব্ধ কেন ?
Ans: ‘ প্রলয়োল্লাস ‘ কবিতায় ভয়ংকরের আগমনে চারদিকে কলরোল ধ্বনিত হয়েছে । এই অট্টরোল মুক্তিকামী মানুষের মনে কোনো এক আসন্ন ঝড়ের ইঙ্গিত বহন করে আনে , তাই চরাচর স্তব্ধ।
8. ” ওরে ওই স্তব্ধ চরাচর- ‘ – ‘ চরাচর ‘ স্তব্ধ কেন ?
ANS:- বিদ্রোহী কবি নজরুল ইসলাম রচিত ‘ প্রলয়োল্লাস ‘ কবিতায় ধ্বংসের দেবতা প্রলংকর শিবের অট্টহাসির ভয়ংকর শব্দে বিশ্বচরাচর স্তব্ধ হয়ে পড়েছে । এই স্তব্ধতা মুক্তিকামী মানুষের মনে কোনো এক আসন্ন ঝড়ের ইঙ্গিত বহন করে আনে।
9. ‘ দ্বাদশ রবির বহ্নিজ্বালা ‘ বলতে কী বোঝানো হয়েছে ?
ANS:-‘প্রলয়োল্লাস ‘ কবিতায় নবযুগের বার্তাবাহী ভয়ংকর প্রলয় , একটি সূর্যের তেজ নয় , বারোটি সূর্যের ন্যায় দীপ্ত ও তীব্র । এই তীব্রতা বোঝাতেই উক্ত শব্দবন্ধটি ব্যবহৃত হয়েছে ।
10. ‘ বিশ্বমায়ের আসন তারই বিপুল বাহুর পর— —অর্থ কী ?
ANS:- কবির আহূত ‘ ভংয়কর ‘ এই বিশ্বের রক্ষাকর্তা । অশুভ শক্তির বিনাশ ঘটিয়ে সে শুভ শক্তির প্রতিষ্ঠা করবে , দেশমাতার আসন সুনিশ্চিত হবে । তাই কবি উক্ত উদ্ধৃতিটি করেছেন।
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর ও সাজেশন
- ‘ আসছে নবীন— জীবনহারা অ – সুন্দরে করতে ছেদন ! — উদ্ধৃতিটির তাৎপর্য লেখো
- অট্টরোলের হট্টগোলে স্তব্ধ চরাচর ‘ — ‘ চরাচর ‘ শব্দের অর্থ কী ? চরাচর স্তব্ধ কেন লেখো ।
- ‘ দিগম্বরের জটায় হাসে শিশু – চাদের কর —’দিগম্বরের জটা ’ ও ‘ শিশু – চাদের কর ’ – এই দুই চিত্রকল্পের মেলবন্ধনের স্বরূপ বুঝিয়ে দাও ।
- ‘ এই তো রে তার আসার সময় তার আসার চিহ্নগুলি কী ছিল ?
- ‘ ধ্বংস দেখে ভয় কেন তোর ? – ধ্বংসকে ভয় না – পাওয়ার কারণটি বুঝিয়ে দাও ।
- ভেঙে আবার গড়তে জানে সে চিরসুন্দর ।’- ‘ সে ‘ কে ? ভেঙে আবার গড়ার বিষয়টি বুঝিয়ে দাও ।
রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর ও সাজেশন
- ‘ ধ্বংস দেখে ভয় কেন তোর ? —প্রলয় নূতন সৃজন – বেদন ! — কোন্ ধ্বংসের কথা বলা হয়েছে । প্রলয়কে ‘ নূতন সৃজন – বেদন ‘ বলার তাৎপর্য কী ?
- ‘ প্রলয়োল্লাস ‘ কবিতায় প্রলয়ের যে – চিত্র অঙ্কিত হয়েছে তার বর্ণনা দাও ।
- প্রতিবাদী কবিতা হিসেবে ‘ প্রলয়োল্লাস ‘ কতখানি সার্থকতা লাভ করেছে , তা কবিতা অবলম্বনে আলোচনা করো ।
অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান — জয় গোস্বামী
অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর ও সাজেশন
- কবি কাকে সম্বল করে গান বাঁধতে চান ?
ANS:- ‘ অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান ‘ কবিতানুসারে কবি শুধু তাঁর বুকের ভেতরের কোকিলটিকে নিয়ে নানান উপায়ে গান বাঁধবার কৌশল আয়ত্ত করে অস্ত্রের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে চান।
2. অন্য কোনো গান গাওয়া পাখির উপস্থিতি না- ঘটিয়ে কবিতায় কেন কোকিলের অবতারণা করা হয়েছে?
ANS:-হিংসাকে জয় করতে পারে হৃদয়ের মাধুর্য , তারুণ্য ও যৌবন । কোকিল হল বসন্তের অগ্রদূত , তারুণ্য ও মাধুর্যের প্রতীক । তাই ‘ অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান ‘ কবিতায় কোকিলের অবতারণা করা হয়েছে ।
3. কবি কেন কোকিলকে সহস্র উপায়ে গান বাঁধতে বলেছেন ?
ANS:- কোকিলের সহস্র উপায়ে গান বাঁধা বলতে ঔদ্ধত্যের সঙ্গে লড়াইতেও কৌশলী হওয়া কাম্য , তা বোঝাতেই কবি এমন উক্তি করেছেন ।
4. কবিতায় ‘ অস্ত্র রাখো , অস্ত্র ফ্যালো পায়ে ‘ বলতে কী বোঝানো হয়েছে ?
ANS:- অস্ত্রের অবস্থান কখনও উচ্চ আসনে হতে পারে না । তার অবস্থান সবসময় পায়ে অর্থাৎ নীচে হওয়াই বাঞ্ছনীয় বলে উক্ত পঙ্ক্তিতে বলা হয়েছে ।
5. ‘ বর্ম খুলে দ্যাখো আদুড় গায়ে বলতে কবি কী বলেছেন ?
ANS:- ‘ অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান ‘ কবিতা থেকে গৃহীত আলোচ্য উদ্ধৃতাংশে কবি , ‘ বর্ম ’ বলতে ক্ষমতা , বিদ্বেষ , অহংকার , লোভ , মোহ প্রভৃতির ‘ ধর্ম ‘ খুলে দেখার কথা বলেছেন।
6. ‘ আদুড় ‘ শব্দটি কবিতায় কোন্ অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে ?
ANS:- ‘আদুড় ‘ শব্দের অর্থ খোলা বা অনাবৃত । কবিতায় এই শব্দটি ব্যবহারের মাধ্যমে কবি হিংসা বা বিদ্বেষপূর্ণ মনোভাবের আবরণ খুলে উদার হওয়ার কথা বলেছেন।
7. গানকে প্রচারের মুখ্য সহায়ক হিসেবে রেখে কবিতায় আর কার আবির্ভাব ঘটেছে ?
ANS:-অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান ‘ কবিতায় গানকে প্রচারের মুখ্য সহায়ক হিসেবে রেখে মাথায় ময়ূরপালক গোঁজা এক ঋষিবালকের আবির্ভাব হয়েছে।
8. অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান ‘ কবিতায় হাত নাড়িয়ে কী তাড়ান ?
ANS:- অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান ‘ কবিতায় কবি হাত নাড়িয়ে বন্দুকের গুলি বা বুলেট তাড়ান । অর্থাৎ মানুষের পাশবিক প্রবৃত্তিকে অবজ্ঞা করে এগিয়ে চলেন।
9. কবি ছুটে আসা বুলেটের প্রতিরোধ করতে কী ব্যবস্থা নেন ?
ANS:- ‘অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান ‘ কবিতা অনুসারে কবি বন্দুক থেকে ছুটে আসা বুলেটের প্রতিরোধ গড়তে গানের বর্ম ধারণ করেন।
10. ‘ গানের বর্ম আজ পরেছি গায়ে বলার কারণ কী ?
ANS:- কবির মতে , অশুভ শক্তির সঙ্গে অসহায় মানুষের ও মানবতার যে – সংগ্রাম , সেই সংগ্রামে অসহায় মানুষের অঙ্গাবরণ হল গান । গানই পারে অমঙ্গলের হাত থেকে মানবতাকে বাঁচাতে।
রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর ও সাজেশন
1.পাঠ্য কবিতা অবলম্বনে অস্ত্র ও গানের ভূমিকা আলোচনা করো।
সিন্ধুতীরে — সৈয়দ আলাওল
অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর ও সাজেশন
- পদ্মা ও তাঁর সখীরা পঞ্চকন্যার কী চিকিৎসা করেছিলেন ?
ANS:- ‘সিন্ধুতীরে ’ কবিতায় পদ্মা ও তাঁর সখীরা অচৈতন্য পঞ্চকন্যাকে মাথায় ও পায়ে গরম সেঁক দেন । পদ্মা তাঁর অর্জিত বিদ্যাবলে তন্ত্রমন্ত্র ও মহৌষধি দিয়ে তাদের চিকিৎসা করেন।
2. ‘ পঙ্খকন্যা পাইলা চেতন / – পঞ্চকন্যা কীভাবে চেতনা ফিরে পেল ?
ANS:- আলাওল রচিত ‘ সিন্ধুতীরে ‘ কাব্যাংশের বর্ণনা অনুযায়ী , সমুদ্রকন্যা পদ্মা ও তার সখীদের বহু যত্ন ও মন্ত্র – তন্ত্র – মহৌষধি সহযোগে । চার দণ্ডব্যাপী চিকিৎসার ফলে পঞ্চকন্যা চেতনা ফিরে পেল ।
3. ‘ শ্রীযুত মাগন গুণী — আলাওল তাঁর কবিতার শেষে মাগনের নামোল্লেখ করেছেন কেন ?
ANS:- কবি সৈয়দ আলাওল আরাকান রাজসভার অমাত্য মাগন ঠাকুরের আদেশে ‘ পদ্মাবতী ‘ রচনা শুরু করেন । তাই সেকালের মধ্যযুগীয় সাহিত্যরীতি অনুসারে তাঁর প্রতি ভালোবাসা ও কৃতজ্ঞতা জানাতে কবিতার শেষে মাগন ঠাকুরের নামোল্লেখ করা হয়েছে।
4. দিব্য পুরী সমুদ্র মাঝার ।— “ দিবা পুরী ‘ – র বৈশিষ্ট্য কী ছিল ?
ANS:- সৈয়দ আলাওলের ‘ সিন্ধুতীরে ‘ কবিতায় ‘ দিব্য পুরী ‘ বলতে এক অতিমনোহর নগরীর কথা বলা হয়েছে । সেখানে কোনো দুঃখকষ্ট নেই , সর্বদা সত্যধর্ম ও সৎ – আচরণ পালিত হয় ।
5. ‘ সমুদ্রনৃপতি সুতা ’ বলতে কাকে বোঝানো হয়েছে ?
ANS:- আলাওল তাঁর ‘ সিন্ধুতীরে ’ কবিতায় ‘ সমুদ্রনৃপতি সুতা ’ অর্থাৎ সমুদ্ররাজের কন্যা বলতে , পদ্মা নামের এক গুণবতী কন্যাকে বুঝিয়েছেন । ‘ জায়সী ‘ – র লেখা মূল কাব্যে অবশ্য এঁর নাম ‘ লক্ষ্মী ।
6. ‘ সিন্ধুতীরে দেখি দিব্যস্থান ।’— স্থানটিকে ‘ দিব্যস্থান বলা হয়েছে কেন?
ANS:- আলাওলের ‘ ‘ সিন্ধুতীরে ‘ কবিতায় সমুদ্রের নিকটস্থ নগরটিকে ‘ দিব্যস্থান ’ বলা হয়েছে নগরটির সৌন্দর্য , মানুষের দুঃখকষ্টহীনতা , সত্যধর্ম ও সৎ – আচরণ পালনের জন্য । নগরটির সৌন্দর্য স্বর্গের উদ্যানের সঙ্গে তুলনীয় ।
7. ‘ তার পাশে রচিল উদ্যান ।। -কে , কীসের পাশে উদ্যান রচনা করল ?
ANS:- ‘সিন্ধুতীরে ’ কবিতা অবলম্বনে , সমুদ্রের তীরে অবস্থিত , সৌন্দর্যময় মনোরম নগরীতে যে – সুউচ্চ পর্বত অবস্থিত , সমুদ্রকন্যা পদ্মা তার পাশে উদ্যান রচনা করেছিলেন।
8. ‘ তথা কন্যা থাকে সর্বক্ষণ ।।— ‘ তথা ” বলতে কোন্ স্থানের কথা বলা হয়েছে ?
ANS:-‘সিন্ধুতীরে ‘ কাব্যাংশ থেকে গৃহীত আলোচ্য অংশে ‘ তথ্য ‘ বলতে সমুদ্রকন্যা পদ্মার নিজের হাতে রচিত উদ্যানের মধ্যে অবস্থিত রত্নখচিত উচ্চ টঙ্গি অর্থাৎ রাজপ্রাসাদের কথা বলা হয়েছে ।
9. প্রত্যুষ কালে পদ্মা কী করতেন ?
ANS:- সিন্ধুতীরে কবিতায় , সমুদ্রকন্যা পদ্মা পিতৃগৃহে হেসে – খেলে সুখে রাত্রিযাপন করতেন এবং প্রত্যুষে অর্থাৎ খুব সকালে সখীদের সঙ্গে নিয়ে নিজের তৈরি বাগানে ভ্রমণ করতেন ।
10. ‘ডুরিত গমনে আসি – তুরিত গমনে এসে পদ্মা কী দেখতে পেলেন ?
ANS:- ‘সিন্ধুতীরে ‘ কবিতানুসারে ভোরবেলা সখীসহ বাগানে বেড়ানোর সময় পদ্মা সমুদ্রতীরে একটি ভেলা দেখতে পেয়ে দ্রুত সেখানে । পৌঁছে ভেলায় অচৈতন্য পাঁচ কন্যাকে দেখতে পেলেন।
রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর ও সাজেশন
- সৈয়দ আলাওল রচিত ‘ পদ্মাবতী ’ কাব্যের ঐতিহাসিক ও সাহিত্যিক পরিপ্রেক্ষিত আলোচনা করো ।
- তথা কন্যা থাকে সর্বক্ষণ । ” – কোন কন্যার কথা বলা হয়েছে ? কন্যা কোথায় এবং কেন সর্বক্ষণ থাকে ?
নাটক
সিরাজউদ্দৌলা
Madhyamik Bengali Suggestion 2023 অবলম্বনে এই নাটকের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন গুলি হল।
- জানিনা আজ কার রক্ত সে চায় পলাশী! রাক্ষসী পলাশী কে ? কে কোন প্রসঙ্গে উক্তিটি করেছে তাৎপর্য বুঝিয়ে দাও ?
- সিরাজউদ্দৌলা নাটক অবলম্বনে সিরাজউদ্দৌলা অথবা ঘসেটি বেগমের চরিত্র বিশ্লেষণ কর ?
- “আমার এই অক্ষমতার জন্য তোমরা আমাকে ক্ষমা করো” বক্তা কে ? তিনি কোন অক্ষমতার জন্য ক্ষমা চেয়েছেন ?
- “মনে হয় ওর নিঃশ্বাসে বিষ, ওর দৃষ্টিতে আগুন, ওর অঙ্গ সঞ্চালনে ভূমিকম্প”- বলতে কাকে বোঝানো হয়েছে ? বক্তার এমন মন্তব্যের কারণ কি ?
- “হিন্দু মুসলমানের মাতৃভূমি এই গুলবাগ বাংলা”- এই বক্তব্যের মাধ্যমে বক্তার দেশপ্রেমের যে পরিচয় পাওয়া যায় তা লেখ ?
- আছে শুধু প্রতিহিংসা, কে কার উদ্দেশ্যে কথাটি বলেছেন। প্রতিহিংসার কারণ কি?
- তার আদেশে হাসিমুখেই মৃত্যুকে বরণ করবো, এখানে কার আদেশের কথা বলা হয়েছে তাৎপর্য বুঝিয়ে দাও ?
প্রবন্ধ
Madhyamik Bengali Suggestion 2023 এ দুটি প্রবন্ধ থেকে তোমরা যে কোনো একটি প্রবোন্ধর প্রশ্ন ভালো করে পড়লে কমন পেয়ে যাবে।
হারিয়ে যাওয়া কালি কলম
- “কথায় বলে কালি কলম মন লেখে তিনজন”- এখানে কথা বলতে কি বোঝানো হয়েছে ব্যাখ্যা কর ?
- সব মিলিয়ে লেখালেখি রীতিমতো একটা ছোট অনুষ্ঠান’- বক্তা এ কথা কেন বলেছে ? অনুষ্ঠানটির পরিচয় দাও ?
- দোয়াত যে কত রকমের হতে পারে, না দেখলে বিশ্বাস করা শক্ত ? প্রবন্ধ অনুসারে রকমারী দোয়াতের পরিচয় দাও ? কার দোয়াত সংগ্রহ দেখতে গিয়ে বক্তার কি অভিজ্ঞতা হয়েছিল পরিচয় দাও ?
- “সেই আঘাতের পরিণতি নাকি তার মৃত্যু”- কে কোন প্রসঙ্গে এই উক্তি করেছেন ? কিসের আঘাতে কার মৃত্যুর কারণ বলে কবির সংশয় ?
- ফাউন্টেন পেন কিভাবে কলমের দুনিয়ায় বিপ্লব সৃষ্টি করেছিল ?
- “আমরা কালিও তৈরি করতাম নিজেরাই” কারা-কালি তৈরি করতেন, তারা কিভাবে কালি তৈরি করতেন ?
- “লাঁঠি তোমার দিন ফুরাইয়াছে” কার রচনা ? প্রাবন্ধিক কোন প্রসঙ্গে কথাটি ব্যবহার করেছেন?
বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান
Madhyamik Bengali Suggestion 2023 অবলম্বনে বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন গুলি হল।
- “এই দোষ থেকে মুক্ত হতে না পারলে বাংলা বৈজ্ঞানিক সাহিত্য সুপ্রতিষ্ঠিত হবে না “- কোন দোষের কথা বলা হয়েছে ? বৈজ্ঞানিক সাহিত্য কিভাবে সুপ্রতিষ্ঠিত হবে ?
- “আমাদের অলংকারিকগন শব্দের ত্রিবিধ কথা বলেছেন”- আলংকারিক বলতে কী বোঝায় ? ত্রিবিশ বিষয়টি বর্ণনা কর ?
- “তাদের মোটামুটি দুটি শ্রেণীতে ভাগ করা যায়”- তাদের বলতে তাদের বোঝানো হয়েছে? তাদের দুটি শ্রেণীতে ভাগ করার কারণ কি?
বাংলা ব্যাকারণ সাজেশন
- প্রযোজক কর্তা কাকে বলে ?
ANS:-কর্তা যখন নিজে কাজ না করে অন্য কাউকে দিয়ে কাজ করায় তখন সেই কর্তাকে প্রযোজক কর্তা বলে । যেমন – জিং প্রিয়াংশুকে অঙ্ক করাচ্ছে।
2. সমধাতুজ কর্তার উদাহরণ দাও ।
ANS:- গায়ক গায়।
3. ব্যতিহার কর্তা কাকে বলে ?
ANS:- বাক্যের মধ্যে দু’টি কর্তার পরস্পর একই ক্রিয়া সম্পন্ন করা বোঝালে তাকে বলা হয় ব্যতিহার কর্তা।
4. নিরপেক্ষ কর্তা কাকে বলে ?
ANS:-একটি বাক্যে সমাপিকা ক্রিয়া ও অসমাপিকা ক্রিয়ার কর্তা আলাদা হলে অসমাপিকা ক্রিয়ার কর্তাকে নিরপেক্ষ কর্তা বলে।
5. বিভক্তি কাকে বলে ?
ANS:যে বর্ণ বা বর্ণসমষ্টি শব্দের শেষে যুক্ত হয়ে পদ গঠন করে তাকে বিভক্তি বলা হয়।
6. বিভক্তি ও অনুসর্গের একটি পার্থক্য লেখো ।
ANS:-বিভক্তির নিজস্ব কোনো অর্থ নেই , কিন্তু অনুসর্গের নিজস্ব অর্থ আছে ।
7. নির্দেশক কাকে বলে ? বিভক্তি ও নির্দেশকের পার্থক্য লেখো ।
ANS:-কোনো বস্তু বা ব্যক্তিকে বিশেষ অর্থে বোঝানোর জন্য এবং বস্তু বা ব্যক্তির সংখ্যা বোঝানোর জন্য কয়েকটি চিহ্নের ব্যবহার দেখা যায় । এই চিহ্নগুলিকে নির্দেশক বলে । বিভক্তি চিহ্ন পদের কারক নির্দেশ করে । অন্যদিকে নির্দেশকগুলি পদের বচন নির্দেশ করে ।
কারক
- কিন্তু নতুন মেসোকে দেখে জ্ঞানচক্ষু খুলে গেল তপনের।
ANS:-জ্ঞানচক্ষু : কর্ম কারকে ‘ শূন্য ’ বিভক্তি ।
2. বুকের রক্ত ছলকে ওঠে তপনের ।
ANS:-বুকের : সম্বন্ধপদে ‘ এর ’ বিভক্তি।
3. আমরা ভিখারি বারোমাস ।
ANS:-বারোমাসকালাধিকরণে ‘ শূন্য ’ বিভক্তি।
4. আমাদের কথা কে – বা জানে ।
ANS:-কে : কর্তৃকারকে ‘ শূন্য ’ বিভক্তি ।
5. নতুন সৃষ্টিকে বারবার করছিলেন বিধ্বস্ত । Ans: সৃষ্টিকে : কর্ম কারকে ‘ কে ’ বিভক্তি । বাড়ির রান্না হতো কাঠের উনুনে।
ANS:- বাড়ির সম্বন্ধপদে ‘ র ‘ বিভক্তি।
সমাস
1. একশেষ দ্বন্দ্ব সমাসের ব্যাসবাক্য সহ একটি উদাহরণ দাও ।
ANS:- আমরা > তুমি ও আমি।
2. নিত্য সমাস কাকে বলে ?
ANS:- যে সমাসের ব্যাসবাক্য হয় না অথবা ব্যাসবাক্য গঠন করতে হলে অন্য পদের সাহায্য গ্রহণ করতে হয় তাকে বলে নিত্য সমাস।
3. ‘ সমাস ‘ শব্দটির ব্যুৎপত্তি কী ?
ANS:-‘ সমাস ‘ শব্দটির ব্যুৎপত্তি নির্ণয় করলে পাওয়া যাবে সম্ – অপ্ + ঘঞ ।
4. উপমান ও উপমিত কর্মধারয় সমাসের মধ্যে একটি পার্থক্য লেখো ।
ANS:- সাধারণ ধর্ম থাকে উপমান কর্মধারয়ের ক্ষেত্রে আর উপমিত কর্মধারয় – এর ক্ষেত্রে সাধারণ ধর্ম থাকে না।
5. বাক্যাশ্রয়ী সমাস কাকে বলে ?
ANS:- যে সমাসে একাধিক সমাসবদ্ধ পদের দ্বারা একটি দীর্ঘ সমস্তপদে উন্নীত হওয়া Seit Weed যায় , তাকে বলে বাক্যাশ্রয়ী সমাস । যেমন — ইন্দ্রিয়কে জয় করেছেন যিনি— জিতেপ্রিয়।
6. অন্য পদের অর্থ প্রাধান্য পায় কোন সমাসে ?
ANS:- বহুব্রীহি।
বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান (প্রবন্ধ) – রাজশেখর বসু
অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর ও সাজেশন
- অভিধা কাকে বলে ?
ANS:- অভিধা হল শব্দের আভিধানিক অর্থ । যেমন , ‘ অরণ্য ‘ বলতে বোঝায় বন , জঙ্গল ইত্যাদি । এর চেয়ে বিশদ কোনো অর্থ বোঝায় না।
2. বিজ্ঞান আলোচনার রচনাপদ্ধতির মূল ত্রুটি কী ?
ANS:-বিজ্ঞান আলোচনার রচনাপদ্ধতি এখনও বহু লেখকের আয়ত্তের বাইরে । অনেক ক্ষেত্রেই তাঁদের ভাষার আড়ষ্টতা ও ইংরেজির আক্ষরিক অনুবাদ রচনাকে দুর্বহ করে তোলে ।
3. ‘ কিন্তু তাও কেউ কেউ লিখে থাকেন । —কী লেখার কথা বলা হয়েছে ?
ANS:- ইংরেজি থেকে আক্ষরিক অনুবাদের ত্রুটির কথা বলতে গিয়ে লেখক ‘ Sensitized Paper’- এর বাংলা অনুবাদের কথা বলেছেন । এই শব্দটির অনুবাদ স্পর্শকাতর কাগজ ‘ করলেও , হওয়া উচিত ‘ সুগ্ৰাহী কাগজ ‘।
4. ‘ এতে রচনা উৎকট হয় । — কী করলে রচনা উৎকট হয় ?
ANS:-রাজশেখর বসুর মতানুসারে , অনেক লেখক তাঁদের বক্তবা ইংরেজিতে ভাবেন এবং যথার্থ বাংলা অনুবাদে তা প্রকাশ করার চেষ্টা করেন । এতে রচনা সাবলীলতা হারায়।
5. এতে রচনা উৎকট হয় ।— ‘ উৎকট ‘ বলতে কী বোঝানো হয়েছে ?
ANS:-আলোচ্য উদ্ধৃতিটিতে ভাষার আড়ষ্টতা ও দুর্বোধ্যতা বোঝাতে ‘ উৎকট ’ শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে ।
6. ‘ এ রকম বর্ণনা বাংলা ভাষায় প্রকৃতিবিরুদ্ধ । -প্রকৃতিবিরুদ্ধ বলার কারণ কী ?
ANS:-ইংরেজি থেকে বাংলা ভাষায় হুবহু অনুবাদ অর্থাৎ আক্ষরিক অনুবাদ সম্পর্কে বিতৃয়া প্রকাশ করতে গিয়ে লেখক বলেছেন যে , এটি বাংলা ভাষার প্রকৃতিবিরুদ্ধ।
7. The atomic engine has not even reached the blue print stage , ‘ — বাক্যটির যথার্থ বাংলা অনুবাদ কী হওয়া উচিত ।
ANS:-উপরোক্ত ইংরেজি বাক্যটির যথার্থ বাংলা অনুবাদ হওয়া উচিত — ‘ পরমাণু ইঞ্জিনের নকশা পর্যন্ত এখনও প্রস্তুত হয়নি।
8. লক্ষণা বলতে কী বোঝায় ?
ANS:- লক্ষণা হল শব্দের বৃত্তিবিশেষ । শব্দের মুখ্য অর্থের চেয়ে তার অন্য অর্থই যখন গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে , তখন তাকে বলে লক্ষণা । যেমন , ‘ অরণ্যের দিনরাত্রি ‘ – র অর্থ অরণ্যবাসীদের রোজনামচা ।
9. তাঁদের নূতন করে শিখতে হচ্ছে / — কী শেখার কথা বলা হয়েছে ?
ANS:-সরকারি কাজকর্মে বাংলা পারিভাষিক শব্দ ব্যবহার শুরু হওয়ায় অনেক ইংরেজি জানা ব্যক্তি মুশকিলে পড়েছেন । কারণ তাঁদের সেই পরিভাষা নতুন করে শিখতে হচ্ছে।
10. কোন ধরনের পাঠকের পাশ্চাত্য পাঠকের তুলনায় বেশি চেষ্টা প্রয়োজন বলে লেখক মনে করেছেন ?
ANS:-দ্বিতীয় শ্রেণির পাঠক অর্থাৎ ইংরেজি জানা ও ইংরেজি ভাষায় বিজ্ঞান পাঠের অভিজ্ঞতা আছে যাদের , তাদের পাশ্চাত্য পাঠকদের তুলনায় বেশি চেষ্টা করতে হবে ।
11. ‘ পারিভাষিক শব্দ ‘ বলতে কী বোঝ ?
ANS:- ‘ পারিভাষিক শব্দে ‘ – র অর্থ হল পরিভাষা – সম্বন্ধীয় । পরিভাষা এক ধরনের সংজ্ঞাবিশেষ , যার কোনোরকম অর্থান্তর ঘটে না । ইংরেজিতে একে ‘ Glossary ‘ বা Technical term ‘ বলে।
12. ‘ অনেক বৎসর পূর্বে … অনেক বছর আগের কোন্ প্রসঙ্গ এখানে উত্থাপন করা হয়েছে ?
ANS:-অনেক বছর আগে বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদের সঙ্গে যুক্ত কয়েকজন বিদ্যোৎসাহী ব্যক্তি বিভিন্ন বিষয়ের পরিভাষা রচনা করেছিলেন । এখানে সেই প্রসঙ্গের কথা বলা হয়েছে ।
13. বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের ত্রুটি কী ছিল ?
ANS:-বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদের সঙ্গে যুক্ত বিদ্বান ব্যক্তিবর্গ পরিভাষা রচনায় উদ্যোগী হলেও তাঁরা একসঙ্গে কাজ না করে পৃথকভাবে কাজ করেছিলেন ।
রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর ও সাজেশন
- কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিভাষা সমিতির সদস্য কারা ছিলেন । এঁদের প্রচেষ্টা সফল হয়েছিল কিনা , তা বুঝিয়ে দাও ।
- এর মানে বুঝতে বাধা হয়নি / —কীসের মানে বুঝতে বাধা হয়নি । বাধা হওয়ার সম্ভাব্য কারণ কী হতে পারে ? মানে বুঝতে বাধা হয়নি ।
- ‘ তাঁদের উদ্যোগের এই ত্রুটি ছিল যে … -কাদের , কোন উদ্যোগের কথা বলা হয়েছে ? উক্ত ত্রুটির বিষয়টি পরিস্ফুট করো।
প্রতিবেদন রচনা
Madhyamik Bengali Suggestion 2023 এর গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন রচনা গুলি হল –
- তোমাদের বিদ্যালয়ে পালিত বা অনুষ্ঠিত যে কোন একটি উৎসবের বর্ণনা ? (স্বাধীনতা দিবস 75 তম, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ শিক্ষক দিবস, প্লাস্টিক বিরোধী আন্দোলন, নেতাজি, রবীন্দ্রনাথ অথবা রামমোহন জয়ন্তী)
- তোমাদের এলাকায় কোন কিছুর উদ্বোধন বা পালন ?
- বিশেষ কোন ব্যক্তির প্রয়াণ অর্থাৎ মৃত্যু বার্তা ?
- সেলফি তুলতে গিয়ে পথ দুর্ঘটনা বা যে কোন একটা পথ দুর্ঘটনা ?
- টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত জনজীবন ?
- ডেঙ্গু ম্যালেরিয়া বা কোন রোগের প্রকোপ ?
- কোন খেলায় ভারতের সাফল্য (কমনওয়েলথ গেমসে ভারতের সাফল্য)
- জলাশয় বুঝিয়ে বহুতল নির্মাণ ?
সংলাপ রচনা
Madhyamik Bengali Suggestion 2023 এর সংলাপ থেকে সম্ভব্য প্রশ্ন গুলি হল-
- পথ নিরাপত্তা বিষয়ে সচেতন করতে দুই বন্ধুর মধ্যে সংলাপ ?
- বিভিন্ন ছোঁয়াচে রোগ ব্যাধি থেকে সচেতন করতে দুই বন্ধুর মধ্যে সংলাপ ?
- রক্তদানের উপযোগিতা নিয়ে দুই বন্ধুর মধ্যে সংলাপ ?
- প্রাকৃতিক দুর্যোগে ও ছাত্র সমাজের কর্তব্য নিয়ে সংলাপ ?
- প্লাস্টিক বা মোবাইল ফোনের অপব্যবহার নিয়ে দুই বন্ধুর মধ্যে সংলাপ ?
- চারিদিকে অরণ্যবিন্যাশে বিপন্ন প্রকৃতি এই নিয়ে সংলাপ ?
- শরীরচর্চার উপযোগিতা নিয়ে দুই বন্ধুর মধ্যে সংলাপ ?
- ছাত্রজীবনে গ্ৰন্থাগারের ব্যবহার নিয়ে দুই বন্ধুর মধ্যে সংলাপ ?
- মাধ্যমিক পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে দুই বন্ধুর মধ্যে সংলাপ ?
রচনা
Madhyamik Bengali Suggestion 2023 এর সম্ভাব্য রচনাবলী হল –
- বিজ্ঞান ও কুসংস্কার
- বাংলার উৎসব
- বাংলার ঋতু বা তোমার প্রিয় ঋতু